দিদি কে বোলো ফোন নম্বর, হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর, এবং অনলাইন অভিযোগ ফর্ম

WB দিদি কে বোলো পোর্টালের সুবিধা এবং বৈশিষ্ট্য

• Didikebolo.com পোর্টালের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের অধীনে নিবন্ধন করে তাদের অভিযোগ দায়ের করতে পারবে
• পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের অভিযোগ নথিভুক্ত করার জন্য হেল্পলাইন নম্বরেও যোগাযোগ করতে পারেন
• প্রচারের উদ্যোগ তৃণমূল কংগ্রেস চালু করেছে
• পোর্টালের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে
• এই প্রচারাভিযানের অধীনে, দলের নেতারা সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলি জানার জন্য পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় 3 মাসের জন্য ভ্রমণ করবেন।
• Didikebolo.com পোর্টালের মাধ্যমে দুর্নীতির মাত্রাও কমবে
• গ্রামবাসী এবং স্থানীয় লোকজনও এই পোর্টাল থেকে অনেক সুবিধা পাবেন
• পশ্চিমবঙ্গের মানুষ যে কোন সময় এবং যে কোন জায়গায় তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারে
• পরিচিতির সংখ্যার কোন ভিত্তি নেই। কেউ যতবার ইচ্ছা যোগাযোগ করতে পারে।
• এই পোর্টালটি সময়মত সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করবে
• অফিসিয়াল হেল্পলাইন নম্বর হল 9137091370

আমরা সবাই জানি যে পশ্চিমবঙ্গে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা তাদের সমস্যা সরাসরি সরকারের কাছে তুলে ধরতে পারছেন না। এই বিষয়টি মাথায় রেখে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই পোর্টালটি চালু করেছে। আজ এই নিবন্ধের সাহায্যে আমরা আপনার সাথে এই পোর্টাল সম্পর্কিত সম্পূর্ণ তথ্য শেয়ার করতে চাই দিদি কে বোলো পোর্টালটি কি? হল, এর লক্ষ্য, সুবিধা, বৈশিষ্ট্য, আবেদন প্রক্রিয়া, যোগাযোগের বিবরণ, হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর এবং ফোন নম্বর ইত্যাদি। সুতরাং আপনি যদি পোর্টাল সম্পর্কিত প্রতিটি তথ্য সংগ্রহ করতে চান তাহলে আপনাকে এই নিবন্ধটি শেষ পর্যন্ত ইচ্ছাকৃতভাবে পড়তে হবে ।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডব্লিউবি দিদি কে বোলো পোর্টালটি চালু করেছেন। এই ধরনের একটি পোর্টাল চালু করার প্রধান লক্ষ্য হল স্থানীয় জনগণের অভিযোগ এবং অসুবিধাগুলি সমাধান করা। এই পোর্টালটি চালু হওয়ার সাথে সাথে পশ্চিমবঙ্গ সরকার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে চায়। মানুষের জন্য উপলব্ধ সরকারি হেল্পলাইন নম্বর হল 9137091370।

250 জনেরও বেশি বিশ্বস্ত সদস্যের একটি দল রয়েছে যারা সংশ্লিষ্টদের আহ্বান মোকাবেলা করে। পাশাপাশি তারা তাদের সমস্যার সমাধানও করে। পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও নাগরিক এই টোল-ফ্রি নম্বরে কল করতে পারেন। তারা নির্ধারিত দলকে তারা যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে তা জানাতে পারে। তারপর দলটি সমস্ত প্রয়োজনীয় বিবরণ সংগ্রহ করে। শেষ পর্যন্ত, এটি স্থানীয় মানুষের সমস্যা সমাধানে কাজ শুরু করে। ফলস্বরূপ, এই পোর্টালটি দিয়ে (didikebolo.com) মানুষ তাদের সমস্যা সরাসরি WB রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জানাতে পারে। ফলস্বরূপ, এটি সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়াটিকে ত্বরান্বিত করবে।

এই didikebolo.com ক্যাম্পেইনের মূল লক্ষ্য হল সাধারণ মানুষের সমস্যা সমাধান করা। স্পষ্টতই, পশ্চিমবঙ্গ সরকার স্থানীয় জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি তাদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবে। এই পোর্টালের সাহায্যে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নাগরিকরা WB সরকারের কাছে তাদের সমস্যাগুলি জানাতে সক্ষম হবে। শেষ পর্যন্ত, রাজ্য সরকার সংশ্লিষ্টদের সমস্যার দিকে কাজ শুরু করবে।

সারাংশ: দিদি কে বোলো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি অনন্য উদ্যোগ যা বাংলার প্রতিটি নাগরিককে সরাসরি সংযোগ এবং তার কাছে পৌঁছানোর জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে। একটি নতুন দিদি কে বোলো যোগাযোগ নম্বর 9137091370 এবং ওয়েবসাইট www.didikebolo.com চালু করা হয়েছে। লোকেরা এখন অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রচারাভিযানের অনলাইন নিবন্ধন/যোগাযোগ ফর্ম পূরণ করতে পারে।

এই প্রচারাভিযানটি পশ্চিমবঙ্গের জনগণের মুখোমুখি যেকোনো অভিযোগের নোট নেওয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা সরাসরি একটি কেন্দ্রীয় নম্বরে কল করে অথবা didikobolo.com- এ ডিজিটালভাবে মুখ্যমন্ত্রী বা তার কার্যালয়ে পৌঁছতে পারে।

একটি দল বাংলার নাগরিকদের যেসব সমস্যার বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগের উপর নজর রাখবে, যা মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হবে, যিনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ব্যক্তিগতভাবে অভিযোগকারীদের জবাব দেবেন।

সমস্ত আবেদনকারী যারা অনলাইনে আবেদন করতে ইচ্ছুক তারপর সরকারী বিজ্ঞপ্তি ডাউনলোড করুন এবং সমস্ত যোগ্যতার মানদণ্ড এবং আবেদন প্রক্রিয়াটি সাবধানে পড়ুন। আমরা "দিদি কে বোলো ২০২২" সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য প্রদান করব যেমন স্কিম বেনিফিট, যোগ্যতার মানদণ্ড, স্কিমের মূল বৈশিষ্ট্য, আবেদনের স্থিতি, আবেদন প্রক্রিয়া এবং আরও অনেক কিছু।

প্রথমে কম্পিউটার বা মোবাইলের সার্চ ইঞ্জিন/ ব্রাউজারে গিয়ে সার্চ বারে www.didikebolo.com টাইপ করুন। আপনার ব্রাউজারে ওয়েব পোর্টাল খুলবে। দিদি কে বোলো পোর্টাল বাংলা বা ইংরেজী উভয় ভাষাতেই পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখে।

আপনি একটি পরামর্শ, সমস্যা বা অভিযোগ, অথবা ওয়েবসাইটের অবতরণ পৃষ্ঠায় মন্তব্য করতে পারেন। প্রথমে কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত বা অভিযোগ লিখতে হবে। তারপর আপনার মতামত, সমস্যা, বা অন্য কিছু বলার জন্য আপনাকে মন্তব্য বাক্সে শব্দটি টিক দিতে হবে। আপনি যা লিখেছেন তার উপর ভিত্তি করে যদি আপনার কোন নথি থাকে, আপনি লেখার পাশাপাশি এটি আপলোড করতে পারেন।

এই ফর্মটিতে বয়স, লিঙ্গ, স্ত্রী বা অন্য কেউ পূরণ করুন। তারপরে আপনাকে আপনার ফোন নম্বর, আপনার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর, জেলা এবং বিধানসভা কেন্দ্রের নাম দিতে হবে। এর পরে, নীচে দেওয়া জমা ট্যাবে ক্লিক করুন, এবং আপনার মন্তব্য সরাসরি 'দিদি'স কোর্টে যাবে।

250 সদস্যের একটি দল কলকাতার রাজারহাটে "দিদি কে বোলো" এর জন্য একটি অফিস পরিচালনা করে। যখন কেউ অভিযোগ জানাতে ফোন করে, তখন একজন নির্বাহী কল রিসিভ করেন, এবং কলকারীর যোগাযোগের তথ্য এবং অভিযোগের প্রকৃতি নোট করেন। প্রকল্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেও অভিযোগ পাওয়া যায়। সাধারণত, একজন অভিযোগকারী 48 ঘণ্টার মধ্যে একটি কল ব্যাক পান। পুরো প্রক্রিয়াটি মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ সেল তত্ত্বাবধান করে।

তৃণমূল পর্যায়ে দলের সংযোগ জোরদার করার লক্ষ্যেই এই প্রচারণার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এবং পশ্চিমবঙ্গের জনগণ যে কোন অভিযোগের মুখোমুখি হন, সেগুলি সরাসরি একটি কেন্দ্রীয় নম্বরে কল করে অথবা অনলাইনে didikobolo.com- এ সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী বা তার কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে পারেন।

মুখ্যমন্ত্রীর কাছে যে কোনও সমস্যা নিয়ে বাংলার নাগরিকদের দায়ের করা অভিযোগগুলির উপর নজর রাখার জন্য সরকার একটি টিমের ব্যবস্থাও করেছে, যিনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অভিযোগকারীদের ব্যক্তিগতভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবেন।

পোল স্ট্র্যাটেজিস্ট প্রশান্ত কিশোরকে দলে নেওয়ার পর, তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এটি প্রথম উদ্যোগ ঘোষণা করা হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের এক হাজারেরও বেশি নেতা রয়েছেন যারা বিধানসভা নির্বাচনের আগে টিএমসির প্রথম বড় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাংলার গ্রামে ঘুরে বেড়াতে শুরু করেছেন।

সমস্ত আবেদনকারী যোগাযোগের নম্বর চেক করতে পারেন এবং 9137091370 ফোন নম্বরে তাদের অভিযোগ/সমস্যা উত্থাপন করতে পারেন।

সুতরাং, যদি আপনি অনলাইনে আবেদন করার কথা ভাবছেন তবে সমস্ত যোগ্যতার মানদণ্ড এবং আবেদন প্রক্রিয়াটি সাবধানে পড়ুন। এবং এখানে আমরা "দিদি কে বোলো ২০২০" সম্পর্কে বিস্তারিত শেয়ার করছি যেমন স্কিম বেনিফিট, যোগ্যতা মানদণ্ড, স্কিমের মূল বৈশিষ্ট্য, অ্যাপ্লিকেশন স্ট্যাটাস, আবেদন প্রক্রিয়া এবং আরও অনেক কিছু।

প্রথমে কম্পিউটার বা মোবাইলের সার্চ ইঞ্জিন/ ব্রাউজারে গিয়ে সার্চ বারে www.didikebolo.com টাইপ করুন। আপনার ব্রাউজারে ওয়েব পোর্টাল খুলবে। দিদি কে বোলো পোর্টাল বাংলা বা ইংরেজী উভয় ভাষাতেই পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখে।

আপনি একটি পরামর্শ, সমস্যা বা অভিযোগ, অথবা ওয়েবসাইটের অবতরণ পৃষ্ঠায় মন্তব্য করতে পারেন। প্রথমে কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত বা অভিযোগ লিখতে হবে। তারপর আপনার মতামত, সমস্যা, বা অন্য কিছু বলার জন্য আপনাকে মন্তব্য বাক্সে শব্দটি টিক দিতে হবে। আপনি যা লিখেছেন তার উপর ভিত্তি করে যদি আপনার কোন নথি থাকে, আপনি লেখার পাশাপাশি এটি আপলোড করতে পারেন।

এই ফর্মটিতে বয়স, লিঙ্গ, স্ত্রী বা অন্য কেউ পূরণ করুন। তারপরে আপনাকে আপনার ফোন নম্বর, আপনার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর, জেলা এবং বিধানসভা কেন্দ্রের নাম দিতে হবে। এর পরে, নীচে দেওয়া জমা ট্যাবে ক্লিক করুন, এবং আপনার মন্তব্য সরাসরি 'দিদি'স কোর্টে যাবে।

250 সদস্যের একটি দল কলকাতার রাজারহাটে "দিদি কে বোলো" এর জন্য একটি অফিস পরিচালনা করে। যখন কেউ অভিযোগ জানাতে ফোন করে, তখন একজন নির্বাহী কল রিসিভ করে, এবং কলকারীর যোগাযোগের তথ্য এবং অভিযোগের প্রকৃতি নোট করে। প্রকল্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেও অভিযোগ পাওয়া যায়। সাধারণত, একজন অভিযোগকারী 48 ঘণ্টার মধ্যে একটি কল ব্যাক পান। পুরো প্রক্রিয়াটি মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ সেল তত্ত্বাবধান করে।

তাদের অনেকেই তাদের এলাকায় দুর্বল নাগরিক সুবিধার উদাহরণ দিয়েছেন। যদিও 40০ শতাংশের বেশি আহ্বানকারীরা দলীয় আঞ্চলিক নেতাদের অত্যাচারের অভিযোগ করেছিলেন, percent৫ শতাংশ টেকসই উন্নয়ন কাজের দাবি করেছিলেন এবং দাবি করেছিলেন যে অনেক প্রকল্প, যা প্রাথমিকভাবে দরিদ্রদের উপকার করেছে, তাদের প্রাপ্যদের কাছে পৌঁছায় না। প্রায় 20 শতাংশ কলকারীরা রাস্তা, বিদ্যুতায়ন, গণপরিবহন এবং চাকরির সুযোগের মতো আরও উন্নয়নমূলক কাজের দাবি করেছিল।

অভিযোগ এবং পরামর্শের প্ল্যাটফর্ম কলকারীদের প্রোফাইলগুলি বিস্তারিতভাবে তুলে নিচ্ছে, যার মধ্যে তাদের বয়স, পেশা, শিক্ষা এবং তারা যে এলাকায় বসবাস করছে তার চরিত্র অন্তর্ভুক্ত। 250 যুবকদের একটি দল কলকারীদের প্রোফাইল এবং তাদের অভিযোগ। “নতুন প্ল্যাটফর্ম আমাদের শুধু বাংলার ভোটাররা সরকারের কাছ থেকে কী চায় তা জানতে সাহায্য করবে না, বরং আহ্বানকারীদের সামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক পটভূমির উপর ভিত্তি করে দাবির প্রকৃতিও ম্যাপ করবে।

ডাটাবেজের সাহায্যে আমরা বিশ্লেষণ করবো তরুণ ভোটাররা কি চায়, গ্রামীণ ও শহরে বসবাসকারী মানুষের চাহিদার মধ্যে পার্থক্য এবং নারী ভোটারদের অগ্রাধিকার কী? তথ্য মুখ্যমন্ত্রীর ভাগ্নে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পাঠানো হবে।

শতাব্দী রায় সারদার টাকা ফেরত দিতে চান তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়, যাকে সারদা চিটফান্ড কেলেঙ্কারির ঘটনায় ইডি তলব করেছিল, এজেন্সিকে চিঠি লিখে বলেছিল যে সে চিটফান্ড কোম্পানি থেকে নেওয়া টাকা ফেরত চায়। রায় যোগ করেছেন যে চলমান সংসদ অধিবেশনের কারণে তিনি 7 ই আগস্ট পর্যন্ত ইডি -র কলকাতা অফিসে যেতে পারবেন না। ইডি সূত্রে জানা গেছে, রায় সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন এবং তাঁকে 29 লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছিল।